চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা ব্র্যান্ডিং: অগ্রগতি পর্যালোচনা, সুপারিশ, কর্মপরিকল্পনা, লোগো ও ট্যাগলাইন
ব্র্যান্ডিং কি: ব্যবহারকারির মনে একটি পণ্যের ইউনিক বা অনন্য নাম এবং পরিচিতি তৈরি করাকে ব্র্যান্ডিং বলা হয়। এক কথায় বলতে গেলে ব্র্যান্ডিং হচ্ছে আপনার ক্রেতা বা কাস্টোমারের প্রতি আপনার পণ্যের মান ও সেবার প্রতিশ্রুতি।
ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপট:
আম, কাঁসা, পিতল, লাক্ষা, নকশি, কাঁথা ও রেশমের জন্য বিখ্যাত এবং গম্ভীরা, আলকাপ, মেয়েলি গীতের মতো লোক-উপাদানে সমৃদ্ধ এলাকা চাঁপাইনবাবগঞ্জ। এ জেলার অতীত অত্যন্ত গৌরবময়। ইসলামী স্থাপত্যকলার অজস্র নিদর্শন বুক ধরে রাখা চাঁপাইনবাবগঞ্জ এক সময় ছিল প্রাচীন বাংলার রাজধানী গৌড়ের এক উল্লেখযোগ্য জনপদ। ঐতিহ্যবাহী ছোট সোনামসজিদ (১৪৯৩-১৫১৯ খ্রিষ্টাব্দের মধ্যে নির্মিত), দারসবাড়ি মসজিদ ও মাদ্রাসা (১৪৭৯ খ্রিষ্টাব্দে নির্মিত) এর ধ্বংসাবশেষ, শাহ্ নেয়ামতুল্লাহ (রঃ)- এর মাজার ও তোহাখানা মসজিদ (১৬৬৯ খ্রিষ্টাব্দে নির্মিত) হযরত শাহ্ খঞ্জনদিঘির মসজিদ, চাঁপাই জামে মসজিদ প্রভৃতি মসজিদ স্থাপত্যকলা এবং মকরমপুর ঘাটে বল্লাল সেন কর্তৃক নির্মিত শ্মাশানবাড়ির ধ্বংসাবশেষ (১১৫৮-৭৯ খ্রিষ্টাব্দে) নওদার স্ত্তপ বা ষাঢ় বুরুজ (১১৭৯-১২৩৫ খ্রিষ্টাব্দ) নাধাইয়ের জমিদার বাড়ি, নাচোলের রাজবাড়ি, জোড়ামঠ প্রভৃতি হিন্দু স্থাপত্যকলার নিদর্শন চাঁপাইনবাবগঞ্জের ঐতিহাসিক গুরুত্বের পরিচায়ক।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ শুধু ঐতিহাসিক নিদর্শনেই সমৃদ্ধ নয়, অন্যায়-অত্যাচারের বিরুদ্ধে এখানকার মানুষের সংগ্রামের ইতিহাসও অত্যন্ত গৌরবময়। স্বদেশি ও বহিঃশক্তির প্রতিরোধে যুগে যুগে এ জেলার মানুষের বুকের তাজা রক্তে সিক্ত হয়েছে বরেন্দ্র ভূমির এই তৃপ্তভূমি। কৃষকের রক্তে প্রথমবারের মতো চাঁপাইনবাবগঞ্জের মাটি রাঙা হয়ে ওঠে ১৮৫৯ খ্রিষ্টাব্দে রামচন্দ্রপুরহাটে নীলকর জন ক্লাউনের বিরুদ্ধে সংঘটিত নীল বিদ্রোহে। তারপর ১৯৩২ খ্রিষ্টাব্দের জিতুবোটকা ও মানু সরদারের নেতৃত্বে সংঘটিত সাঁওতালদের বিদ্রোহের কারণে চাঁপাইনবাবগঞ্জের মাটিতে রক্ত ঝরে। এরপর ১৯৫০ খ্রিষ্টাব্দে ইলা মিত্র ও রমেন মিত্রের নেতৃত্বে তেভাগার দাবিতে সংঘটিত নাচোলের কৃষক বিদ্রোহে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সংগ্রাম মুখর হয়ে ওঠে। ১৯৫২-র ভাষা আন্দোলন এবং ১৯৭১ খ্রিষ্টাব্দের মহান স্বাধীনতা সংগ্রামে চাঁপাইনবাবগঞ্জবাসীর ভূমিকা ছিল অত্যন্ত গৌরবময়।
আমের রাজধানী চাঁপাইনবাবগঞ্জ:
এ প্রাচীন ভূমি আদিকাল থেকেই কয়েকটি কৃষি পণ্যের জন্য প্রসিদ্ধ, তন্মধ্যে সর্বাধিক বিখ্যাত অতুলনীয় স্বাদের বিভিন্ন জাতের আমের জন্য । এ জেলাকে বাংলাদেশের আমের রাজধানী বলা হয় । বিশেষ বৈশিষ্ট্যমন্ডিত ভূমিরূপ ও জলবায়ুর কারণে এ জেলা ফজলি, ল্যাংড়া, গোপালভোগ, হিমসাগর, খিরসাপাত, আশ্বিনা প্রভৃতি আমের উৎপাদনে আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন । চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জ উপজেলাধীন কানসাট আম বাজার বিশ্বে দ্বিতীয় বৃহত্তম । জেলা প্রশাসন, চাঁপাইনবাবগঞ্জ ইতোমধ্যেই জেলার আম সম্পদ উন্নয়নের কর্মপরিকল্পনা প্রণয়ন করেছে । এ কর্মপরিকল্পনার মাধ্যমে ‘আমের রাজধানী চাঁপাইনবাবগঞ্জ’ জেলা ব্র্যান্ডিং প্রতিষ্ঠায় উদ্যোগ নেয়া হয়েছে । তৈরি করা হয়েছে জেলা ব্র্যান্ডিং এর লোগো, ট্যাগলাইন, ফেসবুক গ্রুপ ও ফেসবুক পেইজ (সংলাগ-১) । এছাড়া জেলা প্রশাসন এ জেলার তিনটি আম উপপ্রজাতি, যথাক্রমে খিরসাপাত, ল্যাংড়া ও আশ্বিনা-কে GI পণ্য হিসাবে নিবন্ধনের জন্য আঞ্চলিক উদ্যানতত্ত্ব গবেষণা কেন্দ্র (সাবেক আম গবেষনা কেন্দ্র) এর সাথে পর্যালোচনাক্রমে নির্ধারিত ফরম্যাটে ফি সহ যথাযথ কর্তৃপক্ষের নিকট প্রস্তাব প্রেরণ করেছে । এ জেলার আম সম্পদ সম্পর্কিত কয়েকটি প্রাসঙ্গিক তথ্য নিচে দেয়া হ’ল:
চাঁপাইনবাবগঞ্জের অন্যান্য লোকশিল্প:
চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার ইতিহাস ও ঐতিহ্যের সাথে জড়িয়ে আছে শিবগঞ্জ উপজেলার লোকশিল্প তাঁত শিল্পের সুখ-দুঃখের ইতিহাস। আমরা যাকে রাজশাহী সিল্ক বলে থাকি এবং সারা দেশের মানুষ যাকে রাজশাহী সিল্ক বলে থাকে মূলত তা শিবগঞ্জে এবং নবাবগঞ্জ সদর উপজেলাতে তৈরি হয়। এখানকার এই তাঁতশিল্পীরা সুখে-দুঃখে, আনন্দ-বেদনায়, যুগ-যুগ ধরে তাদের এই পেশাকে টিকিয়ে রেখেছে। উত্তরাধিকার সূত্রে প্রাপ্ত এই তাঁতশিল্পীরা অভাব অনটনকে উপেক্ষা করে টিকিয়ে রেখেছে হাজার বছরের বাংলার লোকশিল্পের ঐতিহ্যকে।
চাঁপাইনবাবগঞ্জের গম্ভীরা, An Intangible Cultural Heritage:
চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা আম, কাঁসা, রেশমের ঐতিহ্য ধারণ করার সাথে সাথে লোকসংস্কৃতির এক ঐতিহ্যময় ধারা গম্ভীরাকে স্নেহময়ী জননীর মতো বহুদিন থেকেই লালন করে আসছে। ভারতের পশ্চিম বাংলার সাথে বাংলাদেশের চাঁপাইনবাবগঞ্জের গম্ভীরার পার্থক্য আছে। দেশ স্বাধীন হবার পরে চাঁপাইনবাবগঞ্জে গম্ভীরা গান নানা নাতির পরিবেশনায় খুব জনপ্রিয় হয়ে ওঠে। ১৯৭২/৭৩ সালের পরের থেকে গম্ভীরা গানকে জনপ্রিয় করে তোলার ক্ষেত্রে কুতুবুল আলম, রাকিব উদ্দীন, বীরেন ঘোষের অবদান সর্বজন স্বীকৃত। চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলাতে ১১ টি দল আছে- যারা সারা বছর ধরেই কোন কোন সময়ে গম্ভীরা গান করে থাকে ।
ছবি: জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর দুর্লভ সান্নিধ্যে গম্ভীরা শিল্পী কুতুবুল আলম, ১৯৭৪
চাঁপাইনবাবগঞ্জের অধিবাসি বিভিন্ন ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী’র রয়েছে নিজস্বতায় সমৃদ্ধ সংস্কৃতি । যেমন, সাঁওতালদের সোহরাই, বাহা, এরো উৎসব; ওঁরাও-দের কারাম, ফাগুয়া প্রভৃতি উৎসবে পরিবেশিত লোকগীতি ও অন্যান্য উপাচার আকর্ষণীয় ও নিজস্ব বৈশিষ্ট্যমন্ডিত । চাঁপাইনবাবগঞ্জের গম্ভীরা সম্প্রতি জেলা প্রশাসন ও স্থানীয় এনজিও প্রয়াস মানবিক উন্নয়ন সংস্থা’র উদ্যোগে UNESCO’র মাধ্যমে Intangible cultural heritage হিসাবে স্বীকৃতি পেয়েছে ।
চাঁপাইনবাবগঞ্জের ব্র্যান্ডিং-এ পর্যটনের ভূমিকা:
ঢাকার সঙ্গে যোগাযোগ
রাজধানী শহরের সঙ্গে চাঁপাইনবাবগঞ্জের সরাসরি যাতায়াতের একমাত্র মাধ্যম সড়কপথ। ঢাকা থেকে চাঁপাইনবাবগঞ্জের সড়ক দূরত্ব ৩১৭ কিলোমিটার। ঢাকাস্থ গাবতলী বাস টার্মিনাল ও কল্যাণপুরসহ বিভিন্ন স্থান থেকে চাঁপাইনবাবগঞ্জের উদ্দেশ্যে প্রতিদিন অনেকগুলো পরিবহন সংস্থার অসংখ্য বাস ছেড়ে আসে। পক্ষান্তরে চাঁপাইনবাবগঞ্জ থেকেও ঐসব সংস্থার বাস নিয়মিত ঢাকার উদ্দেশ্যে ছেড়ে যায়। ঢাকা-চাঁপাইনবাবগঞ্জ রুটে চলাচলকারী উল্লেখযোগ্য পরিবহন সংস্থার নাম ও যোগাযোগের সূত্র নিচে দেওয়া হলঃ
ক্র. নং |
পরিবহন সংস্থার নাম |
ঢাকা কাউন্টার |
চাঁপাইনবাবগঞ্জ কাউন্টার |
যাত্রী প্রতি ভাড়া |
১ |
হানিফ এন্টারপ্রাইজ |
০১৮১৩০৪৯৫৪৩ |
০১৭১৩-২০১৭০১ |
৫০০/-নন-এসি |
২ |
দেশ ট্র্যাভেলস |
০১৭৬২৬৮৪৪০ |
০১৭৬২৬৮৪৪০১ |
১১০০/- এসি ৫০০/- নন-এসি |
৩ |
ন্যাশনাল ট্রাভেলস |
০১৭১১২২৮২৮৬ |
০১৭৩০-০৭৩২৬৮ |
৫০০/-নন-এসি |
প্রতিদিন ভোর থেকে শুরু করে মধ্যরাত অবধি এ সমস্ত পরিবহন সংস্থার যাত্রীবাহী বাস একঘন্টা/আধাঘন্টা অন্তর ঢাকা ও চাঁপাইনবাবগঞ্জ থেকে নির্দিষ্ট গন্তব্যে চলাচল করে। এ সবের বাইরে লতা, নাহার, সাথী, দূরদূরান্ত ইত্যাদি পরিবহন সংস্থার বাসও প্রতিদিন নিয়মিতভাবে ঢাকা-চাঁপাইনবাবগঞ্জ রুটে চলাচল করে।বিআরটিসি বাস কাউন্টার থেকে বিআরটিসি বাস ঢাকা-চাঁপাইনবাবগঞ্জ রুটে চলাচল না করলেও চাঁপাইনবাবগঞ্জ থেকে নিয়মিতভাবে রংপুর, দিনাজপুর, বগুড়া, কুষ্টিয়া, মাগুরা, ফরিদপুর ও বরিশাল শহরের উদ্দেশ্যে ছেড়ে যায়।
রেলপথে ঢাকার সঙ্গে চাঁপাইনবাবগঞ্জের সরাসরি যোগাযোগ নেই। তবে চাঁপাইনবাবগঞ্জ থেকে রাজশাহী হয়ে সিরাজগঞ্জ ও খুলনার উদ্দেশ্যে দুটি পৃথক ট্রেন নিয়মিত চলাচল করে। আশা করা যাচ্ছে, অতি শীঘ্রই চাঁপাইনবাবগঞ্জ হতে ঢাকা রুটে একটি আন্তঃনগর ট্রেন চলাচল শুরু করবে।
জেলার অভ্যন্তরে যোগাযোগ ব্যবস্থা
জেলা সদরের সঙ্গে আন্তঃউপজেলা যোগাযোগ মূলত সড়ক পথেই হয়ে থাকে। তবে নাচোল ও গোমস্তাপুর উপজেলা সদরের সঙ্গে রেল যোগাযোগ ব্যবস্থা রয়েছে। প্রতিদিন বিভিন্ন উপজেলা সদর ও জেলা শহরের মাঝে অসংখ্য বাস, মিনিবাস ইত্যাদি যানবাহন চলাচল করে।
হোটেল ও আবাসনের তালিকা
ক্রমিক |
নাম |
পরিচালনাকারী/মালিকের নাম / বর্তমান অবস্থা (সবগুলো চলমান আছে) |
হোটেল/মোটেল/রেস্তোরাঁ/রেস্ট হাউজ/গেস্ট হাউজ/ডাকবাংলো ইত্যাদির ঠিকানা |
মোবাইল নং |
|
|
হোটেল ও আবাসনের ধরণ : বেসরকারি |
|
|||||
১ |
নহিদ আনোয়ার (আনোয়ার হোসেন আনু) |
হোটেল রোজ, স্টেশন রোড,(মহানন্দা বাসষ্ট্যান্ড সংলগ্ন),চাঁপাইনবাবগঞ্জ, লাখেরাজপাড়া, চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর। |
০১৭৬১৮৫৫৪৭১ |
|
||
২ |
মো: সেন্টু মিঞা |
হোটেল লাল বোডিং, ঢাকা বাসস্ট্যান্ড, চাঁপাইনবাবগঞ্জসদর, চাঁপাইনবাবগঞ্জ |
০১৭১৮২৭৯৮৪১ |
|
||
৩ |
আলহাজ রফিকুল ইসলাম |
শান্তিমোড়, আরামবাগ, চাঁপাইনবাবগঞ্জসদর, চাঁপাইনবাবগঞ্জ |
০১৭১৩৩৭৬৯০২ |
|
||
৪ |
মো: বাবুল হাসনাত দুরুল |
আরামবাগ মোড়, বিশ্ব রোড, চাঁপাইনবাবগঞ্জ |
০১৭১১৪১৬০৪১ |
|
||
৫ |
এ্যড: কাশেম মিঞা |
হাসপাতাল রোড, চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর, চাঁপাইনবাবগঞ্জ |
০১৭১৫১৬৭৬৪৬ |
|
||
৬ |
মোসারফ হোসেন |
লাখেরাজ পাড়া, মহনন্দা বাসষ্ট্যান্ড, চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর, চাঁপাইনবাবগঞ্জ |
০১৭১২৩৩৯৬৮৭ |
|
||
৭ |
কানসাট, শিবগঞ্জ, চাঁপাইনবাবগঞ্জ |
|
||||
হোটেল ও আবাসনের ধরণ : সরকারি |
|
|||||
১ |
নাচোল বাজার, চাঁপাইনবাবগঞ্জ |
|
||||
২ |
গোমস্তাপুর, চাঁপাইনবাবগঞ্জ |
|
||||
৩ |
তেলীপাড়া, ভোলাহাট, চাঁপাইনবাবগঞ্জ |
|
||||
খাবার হোটেল ও রেস্টুরেন্ট |
|
|||||
১ |
চাঁপাইনবাবগঞ্জ ফুড ক্লাব |
আবু তাহের |
চাঁপাই ফুড ক্লাব এন্ড পার্টি সেন্টার, ক্লাব সুপার মার্কেট, ৩য় তলা চাঁপাইনবাবগঞ্জ |
০১৭১৬-৩০৩৮৩৮ টেলি: নং-০৭৮১-৬১১১১ |
||
২ |
আলাউদ্দিন হোটেল এন্ড রেস্টুরেন্ট |
আলহাজ্ব শাজাহান আলী |
আলাউদ্দিন হোটেল এন্ড রেস্টুরেন্ট উদয়ন মোড়, হুজরাপুর চাঁপাইনবাবগঞ্জ |
০১৭২০-৫০২০০৩ টেলি: নং-০৭৮১-৫২৪৫৭ |
|
|
৩ |
আলাউদ্দিন চাইনিজ এন্ড ফাস্টফুড রেস্টুরেন্ট |
জামাল উদ্দিন নাশের |
আলাউদ্দিন হোটেল এন্ড রেস্টুরেন্ট উদয়ন মোড়, হুজরাপুর চাঁপাইনবাবগঞ্জ |
০১৭২০-৫০২০০২ টেলি: নং-০৭৮১-৬২৫৫৭ |
|
|
৪ |
তামান্ন সুইট এন্ড রেস্টুরেন্ট |
মোঃ নাসির |
তামান্ন সুইট এন্ড রেস্টুরেন্ট বিশ্বরোড মোড়, চাঁপাইনবাবগঞ্জ |
০১৭২৯-৯৭০৩৪৬ |
|
|
৫ |
ড্রিমস ক্যাফে |
এইচ.এম.ফায়জার রহমান (কনক) |
ড্রিমস ক্যাফে, ক্লাব সুপার মার্কেট (৩য় তলা), চাঁপাইনবাবগঞ্জ |
০১৭৩৯-৩৯১৭১৭ ০১৭৩৯-৩৯১৮১৮ |
|
********ব্র্যান্ডিংয়ের লক্ষ্য ও কাঙ্খিত ফলাফল নির্ধারণ
ব্র্যান্ডিংয়ের মাধ্যমে চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা প্রশাসনের লক্ষ্য ও কাঙ্খিত ফলাফল হবে:
বিষয় |
বর্তমান অবস্থা (২০১৭) |
কাঙ্খিত লক্ষ্যমাত্রা |
পণ্যের উৎপাদন |
২,৪৩,০০০ মেট্রিক টন |
৫.৫ % বৃদ্ধি |
এখাতে উদ্যোক্তার সংখ্যা |
৬৫০০০ জন |
১.২ % বৃদ্ধি |
রপ্তানির পরিমান (রপ্তানিযোগ্য হলে) |
২.৭৫ মেট্রিক টন |
১৮১৮ % বৃদ্ধি (লক্ষ্যমাত্রা ৫৩ মে.টন) |
কর্মসংস্থান |
১,৩০,০০০ টি পরিবার |
২০% বৃদ্ধি |
কাঙ্খিত এ লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে নিচের এই সময়াবদ্ধ কর্মপরিকল্পনা প্রণীত হয়েছে, যার চারটি উদ্দেশ্যপূরণে নির্ধারিত সূচক ও পরিমাপের একক সহ দায়িত্ববন্টন নির্ধারণ করা হয়েছে । এ উদ্দেশ্যগুলো পরস্পর নির্ভরশীল, অর্থ্যাৎ একটি উদ্দেশ্য সংক্রান্ত সূচক অর্জন অপরাপর সূচককে (একই উদ্দেশ্য ও অন্যান্য উদ্দেশ্য’র আওতায়) প্রভাবিত করবে ।
‘আমের রাজধানী চাঁপাইনবাবগঞ্জ’ জেলা ব্র্যান্ডিং এর কর্মপরিকল্পনা
ভিশন : বিষমুক্ত আম উৎপাদন, সরবরাহ, বাজারজাতকরণে দেশের শীর্ষস্থানীয় জেলা হিসেবে চাঁপাইনবাবগঞ্জ-কে প্রতিষ্ঠিতকরণ
মিশন : ২০১৮ সালের মধ্যে চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা হতে ১০০% বিষমুক্ত আম উৎপাদন, প্রক্রিয়াজাতকরণ, সরবরাহ, বাজারজাতকরণ নিশ্চিত করতে হবে ।
উদ্দেশ্য :
১। ২০১৮ সালের মধ্যে চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলায় ১০০% আম উৎপাদন অনুমোদিত ও নিরাপদ কৃষি পদ্ধতির আওতায় আনয়ন
২। ২০১৮ সালের মধ্যে চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার ১০০% আম প্রক্রিয়াজাতকরণ ও সরবরাহের ক্ষেত্রে Source of Origin নিশ্চিতকরণ
৩। চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার বিষমুক্ত আম বাজারজাতকরণে প্রচারণার মাধ্যমে জনসচেতনতা বৃদ্ধি
৪। ‘আমের রাজধানী চাঁপাইনবাবগঞ্জ’- জেলা ব্র্যান্ডিং এর প্রতিষ্ঠা
উদ্দেশ্য |
কার্যক্রম |
কর্মসম্পাদন সূচক |
একক |
লক্ষ্যমাত্রা |
বাস্তবায়ন |
|||||||||||
১ । ২০১৮ সালের মধ্যে চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলায় ১০০% আম উৎপাদন অনুমোদিত ও নিরাপদ কৃষি পদ্ধতির আওতায় আনয়ন |
জানু-এপ্রিল /১৭ |
মে-আগস্ট /১৭ |
সেপ্টে-ডিসে /১৭ |
জানু-এপ্রিল /১৮ |
মে-আগস্ট /১৮ |
সেপ্টে-ডিসে /১৮ |
||||||||||
১.১. আম উৎপাদনের সকল পর্যায়কে অন্তর্ভুক্ত করে বার্ষিক আম পঞ্জিকা প্রণয়ন |
প্রনীত আম পঞ্জিকা |
সংখ্যা |
১ |
- |
- |
- |
- |
- |
উপ-পরিচালক, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর, মুখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা, আঞ্চলিক উদ্যানতত্ত্ব গবেষণা কেন্দ্র |
|||||||
১.২. আম চাষীদের বার্ষিক আম পঞ্জিকা বিষয়ে প্রশিক্ষণ |
সম্পন্ন প্রশিক্ষণ |
সংখ্যা |
৪০০ |
৪০০ |
২০০ |
৪০০ |
৪০০ |
২০০ |
উপ-পরিচালক, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর, মুখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা, আঞ্চলিক উদ্যানতত্ত্ব গবেষণা কেন্দ্র |
|||||||
১.৩. আম চাষীদের চাষের বিভিন্ন পর্যায়ে নিরাপদ কৃষি পদ্ধতির ডকুমেন্টেশন বিষয়ে প্রশিক্ষণ |
সম্পন্ন প্রশিক্ষণ |
সংখ্যা |
৪০০ |
৪০০ |
২০০ |
৪০০ |
৪০০ |
২০০ |
উপ-পরিচালক, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর, মুখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা, আঞ্চলিক উদ্যানতত্ত্ব গবেষণা কেন্দ্র |
|||||||
১.৪. অবৈধ রাসায়নিক দ্রব্যের ব্যবহার রোধকল্পে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা |
পরিচালিত ভ্রাম্যমাণ আদালত |
সংখ্যা |
২০ |
৪০ |
২০ |
২০ |
৪০ |
২০ |
বিজ্ঞ অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট, উপজেলা নির্বাহী অফিসার (সকল) |
|||||||
২ । ২০১৮ সালের মধ্যে চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার ১০০% আম প্রক্রিয়াজাতকরণ ও সরবরাহের ক্ষেত্রে Source of Origin নিশ্চিতকরণ |
২.১. নির্ধারিত জাতের আম নিরাপদ কৃষি পদ্ধতির আওতায় চাষ করছে এমন আম চাষীদের তালিকা তৈরি ও হালনাগাদকরণ |
প্রস্তুতকৃত তালিকা |
% |
৫০ |
১০০ |
-- |
-- |
১০০ |
-- |
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা (সকল) |
||||||
২.২. ইউনিয়নভিত্তিক আম শ্রমিকদের ডাটাবেজ প্রস্তুত ও হালনাগাদকরণ |
প্রস্তুতকৃত ডাটাবেজ |
% |
৫০ |
১০০ |
-- |
-- |
১০০ |
-- |
উপজেলা নির্বাহী অফিসার (সকল) উপজেলা কৃষি অফিসার (সকল) |
|||||||
২.৩. তালিকাভুক্ত আমচাষীদের প্রশিক্ষণ ও চাষপদ্ধতির ধারাবাহিক ডকুমেন্টেশন |
সম্পাদিত প্রতিবেদন |
% |
৫০ |
১০০ |
-- |
৫০ |
১০০ |
-- |
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা (সকল) |
|||||||
২.৪. তালিকাভুক্ত আমচাষীদের পরিবীক্ষণ
|
কর্মসম্পাদন প্রতিবেদন |
% |
১০০ |
১০০ |
১০০ |
১০০ |
১০০ |
১০০ |
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা (সকল)
|
|||||||
৩ । চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার বিষমুক্ত আম বাজারজাতকরণে প্রচারণার মাধ্যমে জনসচেতনতা বৃদ্ধি |
৩.১. প্রচার সংক্রান্ত উপকরণ প্রস্তুত (পোস্টার, লিফলেট, বুকলেট) |
প্রস্তুতকৃত উপকরণ |
% |
১০০ |
-- |
-- |
-- |
-- |
-- |
উপ-পরিচালক, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর, মুখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা, আঞ্চলিক উদ্যানতত্ত্ব গবেষণা কেন্দ্র |
||||||
৩.২.জেলা ওয়েব পোর্টাল ও সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে প্রচারণা |
সংযুক্ত পোস্ট
|
% |
১০০ |
১০০ |
১০০ |
১০০ |
১০০ |
১০০ |
অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (আইসিটি), উপজেলা নির্বাহী অফিসার (সকল)
|
|||||||
৩.৩. জেলা, উপজেলা, ইউনিয়ন পর্যায়ে সভা / সেমিনার / কর্মশালা আয়োজন |
আয়োজিত কর্মশালা / সেমিনার |
সংখ্যা |
২০ |
৩০ |
- |
২০ |
৩০ |
- |
অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক), উপজেলা নির্বাহী অফিসার (সকল), উপজেলা কৃষি অফিসার (সকল), ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান (সকল) |
|||||||
৩.৪. স্থানীয় দৈনিক পত্রিকায় সচিত্র প্রতিবেদন প্রকাশ |
প্রকাশিত প্রতিবেদন |
সংখ্যা |
৪০০ |
৪০০ |
২০০ |
৪০০ |
৪০০ |
২০০ |
উপ-পরিচালক, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর, মুখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা, আঞ্চলিক উদ্যানতত্ত্ব গবেষণা কেন্দ্র সভাপতি, জেলা প্রেস ক্লাব / চাঁপাইনবাবগঞ্জ প্রেস ক্লাব |
|||||||
৪ । আমের রাজধানী চাঁপাইনবাবগঞ্জ : জেলা ব্র্যান্ডিং এর প্রতিষ্ঠা |
৪.১. ব্র্যান্ডিং কর্মকৌশল প্রস্তুত |
ব্র্যান্ড বুক |
সংখ্যা |
১ |
-- |
-- |
-- |
-- |
-- |
অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) |
||||||
৪.২. জেলায় Mango Portal, logo তৈরি |
পূর্নাঙ্গ পোর্টাল ও অনুমোদিত লোগো |
সংখ্যা |
1 |
-- |
-- |
-- |
-- |
-- |
অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) |
|||||||
৪.৩. জেলা ব্র্যান্ডিং উৎসব |
কর্মসম্পাদন প্রতিবেদন |
সংখ্যা |
1 |
-- |
-- |
-- |
-- |
-- |
জেলা প্রশাসন |
|||||||
৪.৪. GI পণ্য হিসাবে আমের বিভিন্ন জাত নিবন্ধন |
নিবন্ধিত আমের জাত |
সংখ্যা |
১ |
২ |
|
|
২ |
|
জেলা প্রশাসন |
|||||||
৪.৫. Mango Festival |
প্রতিবেদন |
সংখ্যা |
-- |
1 |
-- |
-- |
-- |
জেলা ও উপজেলা প্রশাসন
|
||||||||
Tagline: If Mango is the King of Fruits, then Chapainawabganj is its Capital
Logo:
www.facebook.com/the mango capital
ছবি
সংযুক্তি
সংযুক্তি (একাধিক)